নিরপেক্ষ ন্যায় – মূর্তি, সংস্থান ও বৈধতা বিচার Class 11

একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিস্টার দর্শন বিষয়ে মোট 40 নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই 40 নম্বরের মধ্যে নিরপেক্ষ ন্যায় – মূর্তি, সংস্থান ও বৈধতা বিচার অধ্যায় থেকে মোট 6 নম্বর আসবে। আজকের এই প্রশ্নোত্তর পর্বে একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিষ্টার দর্শন পরীক্ষার জন্য মূর্তি, সংস্থান ও বৈধতা বিচার অধ্যায় থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তরসহ তুলে ধরা হল।

সূচিপত্র

নিরপেক্ষ ন্যায় – মূর্তি, সংস্থান ও বৈধতা বিচার

নিরপেক্ষ ন্যায় - মূর্তি, সংস্থান ও বৈধতা বিচার

বিদ্যাসাগর পন্ডিত ছিলেন এবং তিনি দয়ালু ছিলেন। সুতরাং সব দয়ালু ব্যক্তিই পন্ডিত।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

বিদ্যাসাগর হন পন্ডিত ব্যক্তি (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।  

বিদ্যাসাগর হন দয়ালু ব্যক্তি (A)- অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

সকল দয়ালু ব্যক্তি হয় পণ্ডিত ব্যক্তি (A)- সিদ্ধান্ত। 

দোষ: অবৈধ পক্ষদোষ।

তৃতীয় সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে পক্ষপদ ‘দয়ালু ব্যক্তি’ অপ্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে প্রাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে A বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ এ বচন উদ্দেশ্যকে ব্যাপ্য করে। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ পক্ষদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি তৃতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং AAA একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

বিবেকানন্দ একজন ধর্মসংস্কারক এবং তিনি অবিবাহিত। কাজেই সমস্ত অবিবাহিত পুরুষই ধর্মসংস্কারক।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

বিবেকানন্দ হন ধর্মসংস্কারক (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

বিবেকানন্দ হন অবিবাহিত পুরুষ (A) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

সকল অবিবাহিত পুরুষ হয় ধর্মসংস্কারক (A)- সিদ্ধান্ত। 

দোষ: অবৈধ পক্ষদোষ।

তৃতীয় সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে পক্ষপদ ‘অবিবাহিত পুরুষ’ অপ্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ এই পদটি সিদ্ধান্তে A বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, এ বচন উদ্দেশ্য পদকে ব্যাপ্য করে। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ পক্ষদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি তৃতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং AAA একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

শংকরাচার্য একজন বড়ো ধর্মসংস্কারক এবং তিনি অবিবাহিত। কাজেই সমস্ত অবিবাহিত পুরুষই বড়ো ধর্মসংস্কারক।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

শংকরাচার্য হন বড়ো ধর্মসংস্কারক (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

শংকরাচার্য হন অবিবাহিত পুরুষ (A) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

সকল অবিবাহিত পুরুষ হন বড়ো ধর্মসংস্কারক (A)- সিদ্ধান্ত।

তৃতীয় সংস্থান

দোষ: অবৈধ পক্ষদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে পক্ষপদ ‘অবিবাহিত পুরুষ’ অপ্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ অব্যাপ্য। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে A বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, এ বচন উদ্দেশ্যকে ব্যাপ্য করে। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ পক্ষদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি তৃতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং AAA একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

দর্শনযোগ্য পদার্থই বিশ্বাসযোগ্য। যেহেতু ঈশ্বরকে দেখি না, সেহেতু ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি না।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল দর্শনযোগ্য পদার্থ হয় বিশ্বাসযোগ্য (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

ঈশ্বর নয় দর্শনযোগ্য পদার্থ (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

ঈশ্বর নয় বিশ্বাসযোগ্য (E) – সিদ্ধান্ত।

প্রথম সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘বিশ্বাসযোগ্য’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ অব্যাপ্য। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

কেবলমাত্র অসৎ লোকেরাই ভীরু, তিনি ভীরু নন। অতএব, তিনি অসৎ নন।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল ভীরু ব্যক্তি হয় অসৎ লোক (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

তিনি নন ভীরু ব্যক্তি (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

তিনি নন অসৎ লোক (E) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে, যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারে না। এই যুক্তিটিতে সাধ্যপদ ‘অসৎ লোক’ প্রধান হেতুবাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকার জন্য ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে কেবল উদ্দেশ্য পদ ব্যাপ্য; কিন্তু সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকার জন্য ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ E বচনে উদ্দেশ্য ও বিধেয় উভয় পদই ব্যাপ্য। ফলে অবৈধ সাধ্যদোষ হয়েছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

সাধারণত জ্ঞানী ব্যক্তিরা কম কথা বলেন, সাধারণত কবিরা কম কথা বলেন না, তাই সাধারণত কবিরাও জ্ঞানী নয়।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

কোনো কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি হয় কম কথা বলা ব্যক্তি (I) – প্রধান আশ্রয়বাক্য। 

কোনো কোনো কবি নয় কম কথা বলা ব্যক্তি (O) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য। 

কোনো কোনো কবিন নয় জ্ঞানী ব্যক্তি (O) – সিদ্ধান্ত। 

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

দ্বিতীয় সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে, যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারে না। কিন্তু এখানে প্রধান আশ্রয়বাক্য । বচন হওয়ায় সাধ্যপদ ‘জ্ঞানী ব্যক্তি’ ব্যাপ্য হয়নি। কারণ । বচনে উদ্দেশ্য ও বিধেয় উভয় পদই ব্যাপ্য। অথচ ওই পদটি সিদ্ধান্তে O বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং যুক্তিটি দ্বিতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং IOO একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

সকল মানুষ পরিশ্রমী নয়। কাজেই রাম মানুষ নয়, কেন-না সে পরিশ্রমী।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

কোনো কোনো মানুষ নয় পরিশ্রমী (O) – প্রধান আশ্রয়বাক্য। 

রাম হয় পরিশ্রমী (A) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

রাম নয় মানুষ (E) – সিদ্ধান্ত। S

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

দ্বিতীয় সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘মানুষ’ প্রধান আশ্রয়বাক্য O বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ O বচনে উদ্দেশ্য পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি দ্বিতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং OAE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

সব পুরুষ মরণশীল। যেহেতু মেয়েরা পুরুষ নয় তাই তারা মরণশীল নয়।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল পুরুষ হয় মরণশীল (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

কোনো মেয়ে নয় পুরুষ (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

কোনো মেয়ে নয় মরণশীল (E) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অব্যাপ্য সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায়ের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘মরণশীল’ প্রধান আশ্রয়বাক্যের A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদটি সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

যেহেতু অজয় স্নাতক নন সেহেতু অজয় এই পদের যোগ্য নন।

যুক্তিটি একটি সংক্ষিপ্ত ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। এক্ষেত্রে প্রধান আশ্রয়বাক্যটি উহ্য আছে। সেই আশ্রয়বাক্যটি হল ‘সকল স্নাতক হন এই পদের যোগ্য’। এই আশ্রয়বাক্যটি যুক্ত করলে সম্পূর্ণ ন্যায় আকারটি হবে যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল স্নাতক হন এই পদের যোগ্য (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য। 

অর্জয় নন স্নাতক (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

অজয় নন এই পদের যোগ্য (E) – সিদ্ধান্ত।

প্রথম সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত সংক্ষিপ্ত ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘এই পদের যোগ্য’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদটি সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

অ্যারিস্টট্ল প্লেটো নন। প্লেটো দার্শনিক। সুতরাং, অ্যারিস্টট্ল দার্শনিক নন।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

প্লেটো হন দার্শনিক (A) প্রধান আশ্রয়বাক্য।

অ্যারিস্টট্ল নন প্লেটো (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

অ্যারিস্টট্ল নন দার্শনিক (E) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘দার্শনিক’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদটি সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

তিনি জ্ঞানী নন কারণ তিনি সুবক্তা নন। একমাত্র জ্ঞানী ব্যক্তিরাই সুবক্তা হন।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল সুবক্তা হয় জ্ঞানী ব্যক্তি (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য। 

তিনি নন সুর্বক্তা (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য। 

তিনি নন জ্ঞানী ব্যক্তি (E) – সিদ্ধান্ত।

প্রথম সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘জ্ঞানী ব্যক্তি’ প্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

সক্রেটিস মানুষ, প্লেটো সক্রেটিস নন। সুতরাং, প্লেটো মানুষ নন।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সক্রেটিস হন মানুষ (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

প্লেটো নন সক্রেটিস (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

প্লেটো নন মানুষ (E) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘মানুষ’ প্রধান আশ্রয়বাক্য এ বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

অনল গরল নয়, অনলে মানুষ মরে, সুতরাং গরলে মানুষ মরে না।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

অনল নয় গরল (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।  

অনল হয় এমন যাতে মানুষ মরে (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

গরল নয় এমন যাতে মানুষ মরে (E) – সিদ্ধান্ত।

তৃতীয় সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘এমন যাতে মানুষ মরে’ প্রধান আশ্রয়বাক্যের A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

রামবাবু নিশ্চয়ই বিত্তবান নন, কারণ তিনি সম্মানিত নন এবং এই সমাজে একমাত্র বিত্তবানদের সম্মান আছে।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল সম্মানিত ব্যক্তি হন বিত্তবান (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য। 

রামবাবু নন সম্মানিত ব্যক্তি (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

রামবাবু নন বিত্তবান (E) – সিদ্ধান্ত।

প্রথম সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘বিত্তবান’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

প্রত্যেক সৈন্য নিজের দেশের সেবা করে। স্ত্রীজাতি সৈন্য নয়। অতএব, স্ত্রীজাতি নিজের দেশকে সেবা করে না।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল সৈন্য হয় দেশসেবক (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

কোনো স্ত্রীজাতি নয় সৈন্য (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য

কোনো স্ত্রীজাতি নয় দেশসেবক (E)- সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘দেশসেবক’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য নয়। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

যেহেতু কোনো কোনো জ্ঞানী নয় সুখী এবং সব নির্বোধ হয় সুখী, সেহেতু সব নির্বোধ নয় জ্ঞানী।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

কোনো কোনো জ্ঞানী নয় সুখী (O) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

সকল নির্বোধ হয় সুখী (A) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য। 

কোনো কোনো নির্বোধ নয় জ্ঞানী (O) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

দ্বিতীয় সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘জ্ঞানী’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে বচনের উদ্দেশ্য স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, O বচন উদ্দেশ্য পদকে ব্যাপ্য করে না। অথচ ওই পদটি সিদ্ধান্তে O বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, O বচনে বিধেয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি দ্বিতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং OAO একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

কিছু ছাত্র সভ্য, কিন্তু লাল্টু সভ্য নয় সুতরাং লাল্টু ছাত্র নয়।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

কোনো কোনো ছাত্র হয় সভ্য (I) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

লাল্টু নয় সভ্য (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

লাল্টু নয় ছাত্র (E) – সিদ্ধান্ত।

দ্বিতীয় সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘ছাত্র’ প্রধান আশ্রয়বাক্যে । বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, I বচন কোনো পদকে ব্যাপ্য করে না। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি দ্বিতীয় সংস্থানের অন্তর্গত এবং IEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

একমাত্র মেলট্রেন এই স্টেশনে দাঁড়ায়। শেষ ট্রেনটি এই স্টেশনে দাঁড়ায়নি। ফলে এই ট্রেনটি কখনোই মেলট্রেন হতে পারে না।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল ট্রেন যা এই স্টেশনে দাঁড়ায় হয়। লট্রেন (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

শেষ ট্রেনটি নয় এমন ট্রেন যা এই স্টেশনে দাঁড়ায় (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য। 

শেষ ট্রেনটি নয় ট্রেনটি নয় মেলট্রেন (E) – সিদ্ধান্ত।

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

প্রথম সংস্থান

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি, সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘মেলট্রেন’ প্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ অব্যাপ্য। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

সে কুসংস্কারাচ্ছন্ন নয়, কারণ সব অজ্ঞ মানুষই কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং সে অজ্ঞ নয়।

যুক্তিটির যুক্তিবিজ্ঞানসম্মত আকার:

সকল অজ্ঞ মানুষ হয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন (A) – প্রধান আশ্রয়বাক্য।

সে নয় অজ্ঞ মানুষ (E) – অপ্রধান আশ্রয়বাক্য।

সে নয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন (E) – সিদ্ধান্ত।

প্রথম সংস্থান

দোষ: অবৈধ সাধ্যদোষ।

বিচার: যুক্তিটি অবরোহ অনুমানের অন্তর্গত নিরপেক্ষ ন্যায় অনুমানের দৃষ্টান্ত। যুক্তিটি অবৈধ। কারণ, ন্যায় অনুমানের বৈধতার নিয়মে বলা হয়েছে- যে পদ আশ্রয়বাক্যে ব্যাপ্য হয়নি সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারবে না। কিন্তু এখানে সাধ্যপদ ‘কুসংস্কারাচ্ছন্ন’ প্রধান আশ্রয়বাক্য A বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়নি। কারণ, এ বচনে বিধেয় পদ অব্যাপ্য। অথচ ওই পদ সিদ্ধান্তে E বচনের বিধেয় স্থানে থাকায় ব্যাপ্য হয়েছে। কারণ, E বচনে উভয় পদ ব্যাপ্য। ফলে যুক্তিটিতে অবৈধ সাধ্যদোষ ঘটেছে। তাই যুক্তিটি অবৈধ। সুতরাং, যুক্তিটি প্রথম সংস্থানের অন্তর্গত এবং AEE একটি অশুদ্ধ মূর্তি।

আরও পড়ুনLink
নৈতিক প্রত্যয়সমূহ প্রশ্ন উত্তরClick Here
চার্বাক সুখবাদ প্রশ্ন উত্তরClick Here
পাশ্চাত্য নীতিবিদ্যা প্রশ্ন উত্তরClick Here

Leave a Comment