রামমোহনের রাজনৈতিক সচেতনতা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো

রামমোহনের রাজনৈতিক সচেতনতা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো

রামমোহনের রাজনৈতিক সচেতনতা সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো রামমোহনের রাজনৈতিক সচেতনতা  রামমোহন ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন। বিশেষত তিনি স্বাধীনচিন্তায় বিশ্বাসী ছিলেন। প্রবল স্বাধীনতাবোধ থেকেই রামমোহনের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা গড়ে উঠেছিল। ধর্মশিক্ষা ও সমাজসংস্কারে তাঁর যেরূপ আগ্রহ ছিল, রাজনৈতিক ব্যাপারেও তেমনই আগ্রহ ছিল। ইউরোপ ও আমেরিকার রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল। রামমোহন রাজনৈতিক ব্যাপারে উদার ও … Read more

“ভারতীয় সাহিত্য, দর্শন, ধর্মশাস্ত্র তথা নারীশিক্ষার ক্ষেত্রে তৎকালীন ভারতীয় সমাজের অচলায়তন ভেঙেছিলেন রামমোহন” আলোচনা করো। অর্থনৈতিক সংস্কারে রামমোহন রায়ের ভূমিকা আলোচনা করো

"ভারতীয় সাহিত্য, দর্শন, ধর্মশাস্ত্র তথা নারীশিক্ষার ক্ষেত্রে তৎকালীন ভারতীয় সমাজের অচলায়তন ভেঙেছিলেন রামমোহন" আলোচনা করো। অর্থনৈতিক সংস্কারে রামমোহন রায়ের ভূমিকা আলোচনা করো

“ভারতীয় সাহিত্য, দর্শন, ধর্মশাস্ত্র তথা নারীশিক্ষার ক্ষেত্রে তৎকালীন ভারতীয় সমাজের অচলায়তন ভেঙেছিলেন রামমোহন” আলোচনা করো। অর্থনৈতিক সংস্কারে রামমোহন রায়ের ভূমিকা আলোচনা করো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের ভাষ্যে “এ এক অত্যন্ত আশ্চর্য ব্যাপার যে, সংকীর্ণ প্রাদেশিকতার তমসাচ্ছন্ন যুগে যখন দেশবাসী তাঁকে চিনতে পারেনি, সেই যুগে রামমোহন এমন এক উন্নতমানের অর্ঘ্য তাঁর দেশবাসীর জন্য বহন করে আনলেন, যাঁর উদার … Read more

রাজা রামমোহন রায়কে ভারতীয় নবজাগরণের জনক বা আধুনিকতার অগ্রপথিক বলা হয় কেন? বর্তমান ভারতের সকলক্ষেত্রে আমরা যে অগ্রগমন দেখতে পাচ্ছি তা রামমোহনেরই চিন্তা-ভাবনার ফসল- আলোচনা করো

রাজা রামমোহন রায়কে ভারতীয় নবজাগরণের জনক বা আধুনিকতার অগ্রপথিক বলা হয় কেন? বর্তমান ভারতের সকলক্ষেত্রে আমরা যে অগ্রগমন দেখতে পাচ্ছি তা রামমোহনেরই চিন্তা-ভাবনার ফসল- আলোচনা করো

রাজা রামমোহন রায়কে ভারতীয় নবজাগরণের জনক বা আধুনিকতার অগ্রপথিক বলা হয় কেন? বর্তমান ভারতের সকলক্ষেত্রে আমরা যে অগ্রগমন দেখতে পাচ্ছি তা রামমোহনেরই চিন্তা-ভাবনার ফসল- আলোচনা করো রামমোহন রায় নবজাগরণের জনক বা আধুনিকতার অগ্রপথিক ভারতীয়দের অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তিবাদ গ্রহণ, স্বাধীনতা এবং মানবত্মার মহত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় রাজা রামমোহন রায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা সমাজ, সংস্কৃতি … Read more

শিক্ষাক্ষেত্রে রামমোহন রায় কী কী পরিবর্তন চেয়েছিলেন

শিক্ষাক্ষেত্রে রামমোহন রায় কী কী পরিবর্তন চেয়েছিলেন

শিক্ষাক্ষেত্রে রামমোহন রায় কী কী পরিবর্তন চেয়েছিলেন ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের সপক্ষে প্রধান প্রবক্তা ছিলেন রামমোহন রায়। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে বাংলায় যে নবজাগরণের সূচনা হয়, সেই বিশেষ সন্ধিক্ষণে রামমোহনের আবির্ভাব হয়। তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন ভারতীয়দের মধ্যে পাশ্চাত্য বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষাপ্রসার লাভ করলে তাদের ভেতর থেকে অশিক্ষা ও কুসংস্কার দূর করা যাবে। (1) ইংরেজি মাধ্যমে … Read more

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সমন্বয়ে রামমোহন দূরদর্শী ছিলেন- আলোচনা করো। সতীদাহ প্রথা উচ্ছেদে রামমোহন রায়ের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা করো

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সমন্বয়ে রামমোহন দূরদর্শী ছিলেন- আলোচনা করো। সতীদাহ প্রথা উচ্ছেদে রামমোহন রায়ের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা করো

প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সমন্বয়ে রামমোহন দূরদর্শী ছিলেন- আলোচনা করো। সতীদাহ প্রথা উচ্ছেদে রামমোহন রায়ের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা করো প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সমন্বয়ে রামমোহনের দূরদর্শীতা  পাশ্চাত্য জ্ঞান, রীতিনীতি ও চিন্তাধারার সঙ্গে ভারতীয় জ্ঞান, রীতিনীতি ও চিন্তাধারার সমন্বয় ও পথনির্দেশ রামমোহনের প্রধান কীর্তি। তিনি চিন্তায় ও কর্মে সার্বভৌমিক ছিলেন। তিনি মনে করতেন, এক জাতির আচার- ব্যবহার অন্য … Read more

জিয়াউদ্দিন বরণীর ‘ফতওয়া-ই-জাহান্দারি’-তে রাজতন্ত্র ও রাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কী ধারণা ছিল

জিয়াউদ্দিন বরণীর 'ফতওয়া-ই-জাহান্দারি'-তে রাজতন্ত্র ও রাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কী ধারণা ছিল

জিয়াউদ্দিন বরণীর ‘ফতওয়া-ই-জাহান্দারি’-তে রাজতন্ত্র ও রাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কী ধারণা ছিল অথবা, জিয়াউদ্দিন বরণীর ‘ফতওয়া-ই-জাহান্দারি’ থেকে দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রব্যবস্থা সম্পর্কে কী জানা যায় ভূমিকা জিয়াউদ্দিন বরণী ছিলেন সুলতানি যুগের একজন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ও রাষ্ট্রনীতিবিদ। তিনি দীর্ঘকাল সুলতান মহম্মদ বিন তুঘলকের রাজসভার একজন গুরুত্বপূর্ণ সভাসদ ছিলেন। তাঁর এই দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে তিনি রচনা করেন তারিখ-ই-ফিরোজশাহী নামক … Read more

দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বরণীর অভিমত ব্যক্ত করো এবং সুলতানি রাষ্ট্র কি ‘ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র’ ছিল

দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বরণীর অভিমত ব্যক্ত করো এবং সুলতানি রাষ্ট্র কি 'ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র' ছিল

দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বরণীর অভিমত ব্যক্ত করো এবং সুলতানি রাষ্ট্র কি ‘ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র’ ছিল অথবা, দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি আলোচনা করো ভূমিকা সুলতানি যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঐতিহাসিক ও হলেন জিয়াউদ্দিন বরণী। তাঁর রচিত সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত গ্রন্থটি হল ‘তারিখ-ই-ফিরোজশাহী’। তিনি এই তারিখ-ই-ফিরোজশাহী-র সহায়ক গ্রন্থ হিসেবে রচনা করেন ‘ফতওয়া-ই-জাহান্দারি’। এই গ্রন্থে তিনি রাষ্ট্রনীতি ও … Read more

অর্থশাস্ত্র’-এ উল্লিখিত সপ্তাঙ্গতত্ত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো

অর্থশাস্ত্র'-এ উল্লিখিত সপ্তাঙ্গতত্ত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো

অর্থশাস্ত্র’-এ উল্লিখিত সপ্তাঙ্গতত্ত্ব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো ভূমিকা প্রাচীন ভারতের রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কিত সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ হল কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র। এই গ্রন্থে তিনি রাষ্ট্রব্যবস্থার বিভিন্ন দিকগুলি তুলে ধরেছেন। কৌটিল্য অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রকে জীবদেহের সঙ্গে তুলনা করে বলেছেন, মানবদেহের ন্যায় রাষ্ট্রেরও বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ আছে। তাঁর মতে, রাষ্ট্র মূলত সাতটি অঙ্গ দ্বারা গঠিত। এগুলি হল-স্বামী, অমাত্য, জনপদ, দুর্গ, কোশ, দণ্ড … Read more

কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ থেকে রাজার ক্ষমতা, গুণাবলি এবং কার্যাবলি সম্পর্কে কী জানা যায়

কৌটিল্যের 'অর্থশাস্ত্র' থেকে রাজার ক্ষমতা, গুণাবলি এবং কার্যাবলি সম্পর্কে কী জানা যায়

কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ থেকে রাজার ক্ষমতা, গুণাবলি এবং কার্যাবলি সম্পর্কে কী জানা যায় ভূমিকা মৌর্য যুগ তথা প্রাচীন ভারতের রাষ্ট্রনীতি, সমাজ ও অর্থনীতি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বা বহু মূল্যবান ঐতিহাসিক গ্রন্থটি হল অর্থশাস্ত্র। অধিকাংশ পণ্ডিতের মতে, এই গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন কৌটিল্য, যিনি চাণক্য বা বিষ্ণুগুপ্ত নামেও পরিচিত। এই গ্রন্থটির প্রকৃত রচয়িতা ও রচনাকাল সম্পর্কে নানা বিতর্ক থাকলেও … Read more

কৌটিল্য ‘অর্থশাস্ত্র’-এ রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন তা ব্যাখ্যা করো

কৌটিল্য 'অর্থশাস্ত্র'-এ রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন তা ব্যাখ্যা করো

কৌটিল্য ‘অর্থশাস্ত্র’-এ রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে যে আলোচনা করেছেন তা ব্যাখ্যা করো অথবা, রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে কৌটিল্য ‘অর্থশাস্ত্র’-এ কী অভিমত ব্যক্ত করেছেন ভূমিকা প্রাচীন ভারতের রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বহু মূল্যবান গ্রন্থ হল কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ড. শ্যাম শাস্ত্রী সংস্কৃত ভাষায় লেখা এই গ্রন্থটি আবিষ্কার করেন। এই গ্রন্থটির রচয়িতা সম্পর্কে বিতর্ক থাকলেও অধিকাংশ পণ্ডিত মৌর্য … Read more