পরাধীন ভারতবর্ষে নারীশিক্ষার প্রসারে ও বিধবাবিবাহ প্রসঙ্গে সাবিত্রীবাই ফুলে ও তাঁর স্বামী জ্যোতিবা ফুলের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো

পরাধীন ভারতবর্ষে নারীশিক্ষার প্রসারে ও বিধবাবিবাহ প্রসঙ্গে সাবিত্রীবাই ফুলে ও তাঁর স্বামী জ্যোতিবা ফুলের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো

পরাধীন ভারতবর্ষে নারীশিক্ষার প্রসারে ও বিধবাবিবাহ প্রসঙ্গে সাবিত্রীবাই ফুলে ও তাঁর স্বামী জ্যোতিবা ফুলের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো
পরাধীন ভারতবর্ষে নারীশিক্ষার প্রসারে ও বিধবাবিবাহ প্রসঙ্গে সাবিত্রীবাই ফুলে ও তাঁর স্বামী জ্যোতিবা ফুলের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো

পরাধীন ভারতে নারীশিক্ষার প্রসার

সাবিত্রীবাই ফুলে মহারাষ্ট্রের একজন কবি, শিক্ষাবিদ এবং সমাজসংস্কারক ছিলেন। তিনি এবং তাঁর স্বামী ভারত ও মহারাষ্ট্রে নারী অধিকার সম্প্রসারণে, একটি বড়ো অবদান রেখেছিলেন। ভারতে নারীবাদী আন্দোলনের সূচনা সাবিত্রীবাই ফুলে ও জ্যোতিবা ফুলেই শুরু করেছিলেন। 1848 সালে, সাবিত্রীবাই এবং তাঁর স্বামী ভিদে ওয়াদার কাছে পুনেতে প্রথম আধুনিক ভারতীয় মেয়েদের স্কুলগুলির একটি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি জাতি, লিঙ্গ এবং মানুষের প্রতি বৈষম্যের অন্যান্য রূপ নির্মূল করতে কাজ করেছিলেন।

বিধবা বিবাহ

সাবিত্রীবাই ফুলে ছিলেন ভারতের প্রথম মহিলা শিক্ষিকা। তিনি বিধবাদের বিয়ে দেওয়ার চেষ্টাও করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্যভাবে আমাদের সমাজ পরিবর্তন এবং বিধবাদের পুনর্বিবাহ দেবার সিদ্ধান্ত ছিল তার সবচেয়ে বুদ্ধিমান পদক্ষেপগুলির মধ্যে একটি। তিনি নারীশিক্ষার উন্নয়নেও প্রভূত কাজ করেন।

আরও পড়ুন – মধ্যযুগীয় ভারতের শিক্ষা প্রশ্ন উত্তর

Leave a Comment