আব্রাহাম লিঙ্কন প্রদত্ত সংজ্ঞায় জনগণের জন্য শাসন’ বলতে লিঙ্কন কী বুঝিয়েছেন? গণতন্ত্রকে কী কী ভাগে ভাগ করা হয়েছে?

আব্রাহাম লিঙ্কন প্রদত্ত সংজ্ঞায় জনগণের জন্য শাসন’ বলতে লিঙ্কন কী বুঝিয়েছেন? গণতন্ত্রকে কী কী ভাগে ভাগ করা হয়েছে?

জনগণের জন্য শাসন: যে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বা সরকার জনগণের স্বার্থে কার্য পরিচালনা করে, তাকে ‘জনগণের জন্য শাসন’ বলা হয়। এরূপ সরকার মূলত কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি, গোষ্ঠী কিংবা শ্রেণির স্বার্থরক্ষার জন্য কাজ করে না। সমাজস্থ সকল জনসাধারণের চূড়ান্ত কল্যাণসাধনই এই ধরণের সরকারের প্রাথমিক কর্তব্য।

সরকারের পরিকাঠামো ও পরিচালন ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে গণতন্ত্রকে সাধারণত দু-ভাগে ভাগ করা যায়- প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র ও পরোক্ষ বা প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র।

আবার শ্রেণিগত দৃষ্টিভঙ্গির দিক থেকেও গণতান্ত্রিক সরকার দুই প্রকার। যথা-উদারনৈতিক বা বুর্জোয়া গণতন্ত্র, সমাজতান্ত্রিক গণতন্ত্র।

Leave a Comment